মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা নাড়িয়ে দিয়েছে শিলিগুড়িকে। খবর পেয়েই সেই তিনজন কিশোরের বাড়িতে পৌছলেন জেলা সভাপতি পাপিয়া ঘোষ। নিহত তিন কিশোরের মা এবং বাবাকে শান্তনা দিলেন। জেলা সভাপতি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের আঞ্চলিক নেতৃত্ব। জেলা সভাপতি জানালেন এত কম বয়োসে এইভাবে তিনজন কিশোরের মৃত্যু একে মর্মান্তিক এবং বেদনাদায়ক। যার জন্য আমরা কেউই তৈরী ছিলাম না। তিনটি ছেলেই ভালো ছেলে এবং পরিবারের প্রয়োজনে তারা সংসার চালাতে নেমেছিল। তাই ওদের এই মৃত্যু ওদের বাবা মায়ের কাছে যে কি বেদনাদায়ক একমাত্র তারাই বলতে পারবেন। ওদের সাথে কথা বলে জানলাম বালি আনতে গিয়েই ঘটে গেছে এই দুর্ঘটনা। ওদের পরিবারকে সমবেদনা জানানোর ভাষা আমার নেই। ওদের সাথে কথা বলেছি এবং ওদের জানিয়েছি যে আমরা সবরকমভাবে ওদের পাশে আছি। আমাদের পক্ষ থেকে যতটুকু পারা যায় আমরা করব।আজ সকালে ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনায় ওই তিনটে বাড়িতে নেমে আসে অন্ধকার।বাড়িতে কান্নার রোল আর চারিদিকে পাড়া প্রতিবেশীরা বিষাদে দাড়িয়ে আছেন। তিন কিশোরের বাবা মা কথা বলার মতন অবস্থায় নেই। তবুও তারা জানালেন তিনজনই একসাথে কাজ করত। তিনজনের মধ্যে প্রচুর মিল ছিল। তাই এইভাবে এই দুর্ঘটনা তারা মেনে নিতেই পারছেন না। জেলা সভাপতি এদিন তাদের জানান আগামী দিনে যাতে কেউ এই ধরনের মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার না হন সেটা দেখা হবে।
Share on Facebook
Follow on Facebook
Add to Google+
Connect on Linked in
Subscribe by Email
Print This Post
