এই চুরি নিয়ে যেমন নাকাল সাধারন মানুষ তেমনি নাকাল প্রশাসনও।কিভাবে কারা এই চুরির সাথে যুক্ত বা চুরি করছেন সেটা নিয়েও দুশ্চিন্তায় সাধারন মানুষ। শিলিগুড়ির আশেপাশের বেশকিছু এলাকা জুড়ে আশিঘর এবং ঘোঘোমালির বেশ কিছু জায়গাতে চলছে চুরি। এছারাও রাত হলেই শুরু হচ্ছে সব অবৈধভাবে কাজ। খুব সাধারন মানুষ এবং বেশ কিছু নেশাখোর মানুষের হাত পড়ে গেছে এই চুরির কার্যকলাপে। এই নিয়ে দুশ্চিন্তায় মেয়র গৌতম দেবও। তিনি জানিয়েছেন আমি শুনেছি এই ঘটনার কথা।আমি জানি না কারা এই কাজের সাথে যুক্ত কিংবা জড়িত। তবে মানুষ যে বিপদে পড়ে আছেন সেটা আমি জানি।আমি দেখব যাতে খুব তাড়াতাড়ি এই অসামাজিক কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যায়। শিলিগুড়ির আশেপাশের বাগডোগরা এবং ফুলবাড়িতেও রাত হলেই বাড়ছে সব ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ। এর আগেও চলছিল এই সব কাজকর্ম। কিন্তুু পরে বন্ধ হয়ে যায় প্রশাসনের পদক্ষেপে।আবার শুরু হওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছেন সাধারন মানুষ।
Share on Facebook
Follow on Facebook
Add to Google+
Connect on Linked in
Subscribe by Email
Print This Post
